lফেসবুকের প্রেম বড়ই বিচিত্রময়,আবেগি
,রোমাঞ্চকর।
.....
একজন অন্যজনকে না দেখেই দিন-রাত
চ্যাট চলতেই থাকে।
.
অজানা অচেনা একটা মানুষের প্রতি অদ্ভূত
ধরনের শেয়ারিং কেয়ারিং মনোভাব
চলে আসে আপনা আপনিই।
.
না দেখা মানুষটার প্রতি মনের অজান্তেই
ভালোলাগার সৃষ্টি হয়।
.
নাওয়া খাওয়া ভুলে চুপ মেরে মুখ থুবরে
মোবাইলে বুদ হয়ে যায় চঞ্চল মেয়েটাও।
.
হ্যাবলা ছেলেটাও নিজেকে নায়ক
ভাবতে শুরু করে।
.
Clash of clans বাদ দিয়ে নীলজগতে থিতু
হয়ে যায় গেম পাগল ছেলেটা।
.
চ্যাটকালীন হঠাৎ ম্যাসেজ আসতে দেরি
হলে ঐ মুহুর্তাটাকে পৃথিবীর সবচাইতে
দীর্ঘায়িত সময় বলে মনে হয়।
.
কখোনো কখোনো দুজনে মিলে বিয়ের
সাল এমন কি বাচ্চা কাচ্চার নাম পর্যন্ত ঠিক
করে ফেলে।
.
প্রথমে একে অন্যের মাঝে ছবি বিনিময়
করে।এরপর ফোন নম্বর দেওয়া নেওয়ার পর্ব
চুকিয়ে ফেলে।তবুও চ্যাট মুখ্য
যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে
রয়েই
যায়।
.
ছেলেটা মেয়ের কাছে সিরিয়ালের
গল্প শুনে সিরিয়ালের প্রেমে পরে যায়।
তেমনি মেয়েটা ছেলেটার কাছে
ক্রিকেট খেলার গল্প শুনে ক্রিকেটের
প্রেমে পরে যায়।
.
প্রিয় মানুষটার স্ট্যাটাসে কে/কারা
কমেন্ট করলো সেটা চোখেচোখে
রেখে চলে দুজনই।
.
এদের কাছে সবচাইতে বিরক্তিকর বিষয়
হলো নেট কানেকশন বন্ধ হয়ে যাওয়া
কিংবা নেট স্লো হয়ে যাওয়া।
.
পড়ার নাম করে বইয়ের চিপায় মোবাইল
গুজে চুপিচুপি চলতে থাকে চ্যাট পর্ব।
.
এদের স্ট্যাটাসে বাস্তবধর্মী সমসাময়িক
বিষয়ের কোন ছিটেফোঁটাও থাকে না।
আকাশ-কুসুম রোমান্টিক জল্পনা কল্পনা
মিশে থাকে সমগ্র স্ট্যাটাস জুড়ে।
.
বন্ধুপাগল ছেলেও মাবাইল নিয়ে
ক্যুনোব্যাঙের মত ঘরকুনো হয়ে পরে।
.......
.......
ফেসবুকের প্রেমের সার্থক সমাপ্তি
কালে ভদ্রে দু একটা ঘটে।আর অধিকাংশ
ক্ষেত্রেই প্রেম পূর্ণতা পায় না।
বেশিরভাগ ফেসবুক প্রেমে মিথ্যাকে
কেন্দ্র করে গড়ে ওঠে।এ জন্য ভুল
বোঝাবুঝির ঘটনাও বেশি ঘটে।মিথ্যাকে
পুঁজি করে গড়ে ওঠা এই প্রেম বিশ্বাসের
বিশাল ঘাটতি থেকে যায়।তাই সন্দেহ
সহজেই বাসা বাঁধে।একারনে বাস্তবতার
ছোঁয়াবিহীন ফেসবুক প্রেম সহজেই
ভেঙ্গে যায় তাসের খেলা ঘরের মত।
তবুও এই ফেসবুক প্রেম চলছে...চলবে।ফেসবুকের প্রেম বড়ই বিচিত্রময়,আবেগি
,রোমাঞ্চকর।
.....
একজন অন্যজনকে না দেখেই দিন-রাত
চ্যাট চলতেই থাকে।
.
অজানা অচেনা একটা মানুষের প্রতি অদ্ভূত
ধরনের শেয়ারিং কেয়ারিং মনোভাব
চলে আসে আপনা আপনিই।
.
না দেখা মানুষটার প্রতি মনের অজান্তেই
ভালোলাগার সৃষ্টি হয়।
.
নাওয়া খাওয়া ভুলে চুপ মেরে মুখ থুবরে
মোবাইলে বুদ হয়ে যায় চঞ্চল মেয়েটাও।
.
হ্যাবলা ছেলেটাও নিজেকে নায়ক
ভাবতে শুরু করে।
.
Clash of clans বাদ দিয়ে নীলজগতে থিতু
হয়ে যায় গেম পাগল ছেলেটা।
.
চ্যাটকালীন হঠাৎ ম্যাসেজ আসতে দেরি
হলে ঐ মুহুর্তাটাকে পৃথিবীর সবচাইতে
দীর্ঘায়িত সময় বলে মনে হয়।
.
কখোনো কখোনো দুজনে মিলে বিয়ের
সাল এমন কি বাচ্চা কাচ্চার নাম পর্যন্ত ঠিক
করে ফেলে।
.
প্রথমে একে অন্যের মাঝে ছবি বিনিময়
করে।এরপর ফোন নম্বর দেওয়া নেওয়ার পর্ব
চুকিয়ে ফেলে।তবুও চ্যাট মুখ্য
যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে রয়েই
যায়।
.
ছেলেটা মেয়ের কাছে সিরিয়ালের
গল্প শুনে সিরিয়ালের প্রেমে পরে যায়।
তেমনি মেয়েটা ছেলেটার কাছে
ক্রিকেট খেলার গল্প শুনে ক্রিকেটের
প্রেমে পরে যায়।
.
প্রিয় মানুষটার স্ট্যাটাসে কে/কারা
কমেন্ট করলো সেটা চোখেচোখে
রেখে চলে দুজনই।
.
এদের কাছে সবচাইতে বিরক্তিকর বিষয়
হলো নেট কানেকশন বন্ধ হয়ে যাওয়া
কিংবা নেট স্লো হয়ে যাওয়া।
.
পড়ার নাম করে বইয়ের চিপায় মোবাইল
গুজে চুপিচুপি চলতে থাকে চ্যাট পর্ব।
.
এদের স্ট্যাটাসে বাস্তবধর্মী সমসাময়িক
বিষয়ের কোন ছিটেফোঁটাও থাকে না।
আকাশ-কুসুম রোমান্টিক জল্পনা কল্পনা
মিশে থাকে সমগ্র স্ট্যাটাস জুড়ে।
.
বন্ধুপাগল ছেলেও মাবাইল নিয়ে
ক্যুনোব্যাঙের মত ঘরকুনো হয়ে পরে।
.......
.......
ফেসবুকের প্রেমের সার্থক সমাপ্তি
কালে ভদ্রে দু একটা ঘটে।আর অধিকাংশ
ক্ষেত্রেই প্রেম পূর্ণতা পায় না।
বেশিরভাগ ফেসবুক প্রেমে মিথ্যাকে
কেন্দ্র করে গড়ে ওঠে।এ জন্য ভুল
বোঝাবুঝির ঘটনাও বেশি ঘটে।মিথ্যাকে
পুঁজি করে গড়ে ওঠা এই প্রেম বিশ্বাসের
বিশাল ঘাটতি থেকে যায়।তাই সন্দেহ
সহজেই বাসা বাঁধে।একারনে বাস্তবতার
ছোঁয়াবিহীন ফেসবুক প্রেম সহজেই
ভেঙ্গে যায় তাসের খেলা ঘরের মত।
তবুও এই ফেসবুক প্রেম চলছে...চলবে।